প্রকাশিত হয়েছেঃ ডিসেম্বর ১১, ২০২৩ সময়ঃ ২:২০ অপরাহ্ণ
আসাদুজ্জামান ভালুকা (ময়মনসিংহ)।।
ময়মনসিংহের ভালুকায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে আহত কন্যা শিশু জাফরা (৬) ও ছেলে মায়ানের (৮ মাস) চার পা-ই হাঁটু পর্যন্ত কেটে ফেলা হয়েছে। গতকাল (১১ ডিসেম্বর) সোমবার সকালে ঢাকা শেখ হাসিনা বার্ণ ইন্সটিটিউটের ডাক্তারদের বরাদ দিয়ে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন শিশুদের বাবা মো: রবিন মিয়া। তাছাড়া অগ্নিদগ্ধ শিশুদের মা মনি আক্তারের (৩০) অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, ভালুকা খাদ্য গোদামের নিরাপত্তা প্রহরী মো: রবিন মিয়া পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড তোতা খার ভিটায় জনৈক আবুল ফজল সাত্তারের বাসা ভাড়া নিয়ে স্ত্রী মনি আক্তার, কন্যা শিশু জাফরা ও ছেলে মায়ানকে (৮ মাস) নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন। গত শনিবার রাতে প্রতিদিনের মতো ঘরে কয়েল জ্বালিয়ে রবিন মিয়ার দুই শিশু সন্তান নিয়ে তার স্ত্রী ঘুমিয়ে পড়েন। এ সময় রবিন মিয়া বাসায় ছিলেন না। রোববার ভোররাতে ঘর থেকে চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে গিয়ে ফায়ারসার্ভিসকে খবর দেন। পরে ফায়ারসার্ভিসের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে দগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করে ভালুকা ৫০ শয্যা সরকারী হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু আহতদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত ডাক্তার তাদেরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা শেখ হাসিনা বার্ণ ইন্সটিটিউটে প্রেরণ করেন। আগুনে ঘরের সকল আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
মো: রবিন মিয়া জানান, অগ্নিদগ্ধ তার স্ত্রী ও দুই সন্তানকে ঢাকা শেখ হাসিনা বার্ণ ইন্সটিটিউটে ভর্তির পর দুই সন্তানেরই চার পা কেটে ফেলা হয়েছে। তাছাড়া তার স্ত্রীর অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে তিনি জানান।
ময়মনসিংহের ভালুকায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে আহত কন্যা শিশু জাফরা (৬) ও ছেলে মায়ানের (৮ মাস) চার পা-ই হাঁটু পর্যন্ত কেটে ফেলা হয়েছে। গতকাল (১১ ডিসেম্বর) সোমবার সকালে ঢাকা শেখ হাসিনা বার্ণ ইন্সটিটিউটের ডাক্তারদের বরাদ দিয়ে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন শিশুদের বাবা মো: রবিন মিয়া। তাছাড়া অগ্নিদগ্ধ শিশুদের মা মনি আক্তারের (৩০) অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, ভালুকা খাদ্য গোদামের নিরাপত্তা প্রহরী মো: রবিন মিয়া পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড তোতা খার ভিটায় জনৈক আবুল ফজল সাত্তারের বাসা ভাড়া নিয়ে স্ত্রী মনি আক্তার, কন্যা শিশু জাফরা ও ছেলে মায়ানকে (৮ মাস) নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন। গত শনিবার রাতে প্রতিদিনের মতো ঘরে কয়েল জ্বালিয়ে রবিন মিয়ার দুই শিশু সন্তান নিয়ে তার স্ত্রী ঘুমিয়ে পড়েন। এ সময় রবিন মিয়া বাসায় ছিলেন না। রোববার ভোররাতে ঘর থেকে চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে গিয়ে ফায়ারসার্ভিসকে খবর দেন। পরে ফায়ারসার্ভিসের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে দগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করে ভালুকা ৫০ শয্যা সরকারী হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু আহতদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত ডাক্তার তাদেরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা শেখ হাসিনা বার্ণ ইন্সটিটিউটে প্রেরণ করেন। আগুনে ঘরের সকল আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
মো: রবিন মিয়া জানান, অগ্নিদগ্ধ তার স্ত্রী ও দুই সন্তানকে ঢাকা শেখ হাসিনা বার্ণ ইন্সটিটিউটে ভর্তির পর দুই সন্তানেরই চার পা কেটে ফেলা হয়েছে। তাছাড়া তার স্ত্রীর অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে তিনি জানান।
মোট পড়া হয়েছে: ৪৬৭
সর্বশেষ খবর
- গফরগাঁও হেল্পলাইনের উদ্যোগে দুদিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ বইমেলা সম্পন্ন
- গফরগাঁওয়ে দুর্নীতি বিরোধী দিবস উপলক্ষে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা
- গফরগাঁও পৌরসভার উদ্যোগে রোকেয়া দিবসের র্যালী ও আলোচনা সভা
- মৌলভীবাজারে অগ্নিকান্ডে দুই বৃদ্ধার মৃত্যু।
- কিশোরগঞ্জের স্বাস্থ্য প্রকৌশলীর গাড়িতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আগুন, প্রকৌশলী ও চালক দগ্ধ